যে ৭ টি কারণে পেঁপে বেশি করে খাবেন

পেঁপের অসাধারণ সব গুণের জন্যে এটিকে দেবতাদের খাবার (fruits of angels)বলা হয়। বিশেষ করে সৌন্দর্য বৃদ্ধি, ত্বকের উজ্জ্বলতার জন্যে পেঁপের কদর সেই অনেকদিন আগে থেকেই। শুধু ত্বকের যত্ন নয়। পেঁপের আরো কত গুণ আছে জেনে অবাক হবেন। আসুন একটু অবাক হয়ে নিই।

১) ত্বক উজ্জ্বল করেঃ
আগেই বলা হয়েছে, ত্বকের যত্নে পেঁপের জুড়ি নেই। শুধু পেঁপের মধ্যেই পাপাইন (papain) নামের একটি উপাদান আছে যা ত্বকের মৃত কোষ দূর করে নতুন কোষ তৈরিতে সাহায্য করে। এছাড়া ভিটামিন ‘সি’ এবং ‘ই’ থাকার কারণে এটি ত্বকের জন্যে দারুণ উপকারী। তাই ত্বক উজ্জ্বল রাখতে প্রতিদিন পেঁপে খেতে পারেন।

২) চোখের জন্যে উপকারীঃ
ভিটামিন এ, ই, বিটা ক্যারোটিন থাকার কারণে পেঁপে চোখের জন্যে দারুণ পুষ্টিকর। সম্প্রতি একটি গবেষণায় দেখা গেছে পেঁপেতে তিনের অধিক উপাদান আছে যা চোখের ARMD নামক রোগ প্রতিরোধে করতে কার্যকরী ভুমিকা রাখে।

৩) ক্যান্সার রোধেঃ
পেঁপেতে রয়েছে ভিটামিন বি-১৭, সাথে ভিটামিন এ, সি, ই। যা ক্যান্সার কোষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। এছাড়াও এতে আরো অনেক উপাদান রয়েছে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।

৪) বমিবমি ভাব লাঘবে উপকারীঃ
Nausea একটি শারীরিক উপসর্গ যাতে পাকস্থলির উপরিভাগে ব্যথা অনুভূত হয় এবং এক ধরণের অস্বস্তির সাথে সাথে বমি বমি ভাব হয়। সম্প্রতি দেখা গেছে এই সমস্যায় পেঁপে দারুণ কার্যকর ভুমিকা পালন করে। কেননা পেঁপেতে কিছু এনজাইম আছে যা পাকস্থলির এসিডের ভারসাম্য সঠিক মাত্রায় রাখে।

৫) ওজন কমাতে সাহায্য করেঃ
পেঁপে শরীরের মেটাবলিজম প্রক্রিয়ায় অংশ নিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে। এটির মধ্যে থাকা বিভিন্ন এনজাইম শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমিয়ে আনতে সাহায্য করে।

৬) ফুসফুস সুস্থ রাখেঃ
পেঁপের মধ্যে প্রচুর beta-cryptoxanthin থাকে। একটি মাঝারি সাইজের পেঁপেতে ২,৩১৩mcg পরিমাণ beta-cryptoxanthin পাওয়া যায়। যা ফুসফুসের বিভিন্ন সমস্যার পাশাপাশি ফুসফুসের ক্যান্সার রোধেও সাহায্য করে।

৭) ঠাণ্ডা জ্বর এবং ফ্লু রোধেঃ
অনেকেই ভাবে ফলের মধ্যে, কমলাতেই বুঝি প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ আছে। কিন্তু এই ধারণা ঠিক নয়। শুধু কমলাতেই নয় পেঁপেতেও প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে যা ঠাণ্ডা জ্বর এবং ফ্লু রোধ ভাল কাজ করে।

পরিশেষে এক বাক্যে বলা যায়, “সৌন্দর্য রক্ষা, সাথে সুস্থতা এই দুই উপকার একসাথে পেতে চাইলে আপনাকে পেঁপে খেতে হবে।”এভাবে নিয়মিত পেঁপের মত পুষ্টিসমৃদ্ধ সব ফল খেলে রূপচর্চার জন্যে খুব বেশি প্রসাধনী সামগ্রীর কিন্তু দরকার নেই।

http://www.poramorsho.com/7-reasons-why-you-should-eat-papaya/

পেঁপে খান সুস্থ থাকুন

পেঁপে পরিচিত ফল। কাঁচা পেঁপের গুণ পাকা পেঁপের চেয়ে বেশি। এর ভেষজ গুণও আছে। প্রতিদিন কাঁচা পেঁপের তরকারি বা পাকা পেঁপে খাওয়া শরীরের পক্ষে খুবই উপকারী।

কী আছে

পাকা পেঁপে ভিটামিন ‘এ’ ও ভিটামিন ‘সি’সমৃদ্ধ। কাঁচা পেঁপেতে আছে ভিটামিন ‘এ’, ভিটামিন ‘বি’ ও ভিটামিন ‘সি’। এ ছাড়া কাঁচা ও পাকা পেঁপেতে লৌহ ও ক্যালসিয়াম আছে, যা হজমে সহায়ক। পেঁপে শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখে।

উপকারিতা

* পেঁপে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।

* অকার্যকর কিডনিকে সচল করতে পেঁপে বীজের রস উপকারী। পেঁপের বীজে ফ্লাভোনোইডস ও ফিনোটিক নামক উপাদান রয়েছে, যা কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে।

* পেঁপে বীজের রস পান করলে পাকস্থলী সংক্রমণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

* কাঁচা পেঁপে কাটার পর যে সাদা কষ বের হয় তা ক্ষতস্থানে লাগালে ক্ষত সেরে যায়।

* পেঁপে বীজের রস প্রতিদিন খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে, ওজন কমে, উচ্চ রক্তচাপ হয় না, শরীরের অভ্যন্তরীণ অবস্থা স্বাভাবিক থাকে।

* পেঁপে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। কয়েক টুকরো কাঁচা পেঁপে লবণ ও গোলমরিচ মিশিয়ে খেলে পেট ফাঁপায় উপকার পাওয়া যায়। দশ চামচ পেঁপের কষ ৭-৮ চামচ পানিতে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেললে উকুন থাকে না।

* কাঁচা পেঁপেতে পেপেইন নামক হজমকারী দ্রব্য থাকে, যা অজীর্ণ, কৃমি সংক্রমণ, আলসার, ত্বকে ঘা নিরাময়ে কাজ করে।

* পেঁপে খেলে শরীর থেকে দূষিত পদার্থ সহজেই বেরিয়ে যায়। চিকিৎসকরা ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীদের কাঁচা পেঁপের তরকারি খাওয়ার পরামর্শ দেন।

* ত্বক সজীব রাখতে পাকা পেঁপের প্রলেপ মুখে লাগাতে পারেন।

ঔষধি গুণাগুণ

* রক্ত আমাশয় হলে সকালে কাঁচা পেঁপের কষ ৫ থেকে ৭ ফোঁটা ৬টি বাতাসার সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। দুই থেকে তিন দিন খাওয়ার পর রক্ত আমাশয় কমতে থাকবে।

* কৃমি হলে পেঁপের কষ ১৫ ফোঁটা ও মধু এক চা চামচ একসঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। আধাঘণ্টা পর উষ্ণ পানি আধা কাপ খেয়ে তারপর এক চামচ চুনের পানি খেতে হয়। এভাবে দুদিন খেলে কৃমির উপদ্রব কমে যাবে।

* আমাশয় ও পেটে ব্যথা থাকলে কাঁচা পেঁপের কষ ৩ ফোঁটা ও এক চামচ চুনের পানি মিশিয়ে তাতে একটু দুধ দিয়ে খেতে হবে। একবার খেলেই পেটের ব্যথা এবং আমাশয় কমে যাবে।

* যকৃৎ বৃদ্ধি পেলে তিন ফোঁটা পেঁপের কষ এক চামচ চিনি মিশিয়ে এক কাপ পানিতে ভালো করে নেড়ে মিশ্রণটি সারা দিনে তিনবার খেতে হবে। ৪ থেকে ৫ দিন পর থেকে যকৃতের বৃদ্ধিটা কমতে থাকবে। তবে ৫ থেকে ৬ দিন খাওয়ার পর সপ্তাহে দুদিন খাওয়াই ভালো। এভাবে এক মাস খেলে উপকার পাবেন।

* কয়েক টুকরো পাকা পেঁপের শাঁস আর সামান্য লবণ এবং একটু গোলমরিচের গুঁড়া একসঙ্গে মিশিয়ে খেলে পেটফাঁপা উপশম হবে।

* দেড় চামচ পেঁপে পাতার রস এক কাপ পানিতে মিশিয়ে খেতে হবে। জ্বর, বমি, মাথায় যন্ত্রণা, শরীরের দাহ কমে যাবে।

* কাঁচা পেঁপেগাছের আঠা দাদে এক দিন পর পর ৩-৪ দিন লাগালে দাদ মিলিয়ে যাবে।

হশুকনো অ্যাকজিমায় এক দিন অথবা দুদিন পর পর পেঁপের আঠা লাগালে চামড়া উঠতে উঠতে পাতলা হয়ে যায়।

http://www.kalerkantho.com/feature/a2z/2014/10/27/143879

শরীর সুস্থ রাখতে পেঁপে

সারা বছরই কাঁচা ও পাকা পেঁপে পাওয়া যায়। পাকা পেঁপে ফল হিসেবে খুব তৃপ্তিদায়ক এবং উপকারী। তরকারি হিসেবে কাঁচা পেঁপের তুলনাই হয় না।

আগে বাঙালির পেটরোগা বলে একটা বদনাম ছিল। আর এই পেটের অসুখে কাঁচা পেঁপে, কলা ও কাঁচা পেপের ঝোল অত্যন্ত ভালো পথ্য।

কাঁচা পেঁপে দিয়ে হরেক রকম রান্না করা যায়। যেমন পেঁপের শুক্তো, ডালনা, ছেঁচকি, ঘণ্ট, ঝোল প্রভৃতি।

এছাড়া করা যায় কাঁচা পেপের চাটনি, সালাদ ও আচার খাওয়া যায়। চলুন জেনে নিই পেঁপের কয়েকটি উপকারিতা-

১. প্রতিদিন দুপুর ও রাতের খাবারের পর এক টুকরো কাঁচা পেঁপে ভালো করে চিবিয়ে খেলে এবং তারপর এক গ্লাস পানি খেলে সকালে পেট পরিষ্কার হয়।

২. কাঁচা পেঁপের তরকারি লিভার বৃদ্ধিরোধ করে এবং অর্শ ও পিলের অসুখে আরাম দেয়।

৩. ঔষধ হিসেবে কাঁচা ও পাকা পেঁপের অনেক গুণ। পেপটিন বা পেঁপের আঠারও গুণ অশেষ। তবে গর্ভবতী মহিলাদের এবং যাদের মাসিক বেশি হয় তাদের বেশি পেঁপে খাওয়া উচিত নয়।

৪. পেঁপের সালাদ ও রান্না করা তরকারি অর্জীনতায় এবং পাচন সন্বন্ধীয় সব অসুখে আশ্চর্য রকম উপকার করে।

৫. নিয়মিত পেঁপের তরকারি খাওয়া পেটের পীড়া বা উদররোগ ও হৃদরোগ সারাতে বেশ ফলপ্রসূ ভূমিকা রাখে।

শরীর সুস্থ রাখতে পেঁপে

কিভাবে স্লিম হব

বর্তমান দুনিয়ার সর্বত্রই দেখা যাচ্ছে স্লিম ফিগারের জয়জায়কার। সকলেরই একটাই চিন্তা, কিভাবে স্লিম হব।

স্বীকার করতেই হবে, স্লিম হতে হলে আপনাকে ওজন কমাতে হবে। আজ আপনাদের দেব সে ধরনেরই কিছু টিপস। এর দ্বারা পরিপূর্ণ সুফল পাবেন কিনা জানি না। তবে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন আপনার ওজন। যা আপনাকে স্লিম হতে সাহায্য করবে।

প্রচুর পরিমানে পানি পান করুন। আর প্রতিবার খাওয়ার আধা ঘন্টা আগে অন্তত এক গ্লাস পানি পান করুন।
ভাত, আলু ইত্যাদির মত উচ্চ শ্বেতসার জাতীয় খাদ্য নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় খান। আর খাওয়ার সময় অতিরিক্ত লবন খাওয়ার অভ্যাসটা বাদ দিন।
সাধারণ চা কিংবা কফির পরিবর্তে গ্রীণ টি খাওয়া শুরু করুন।
কম ক্যালরিযুক্ত ফলমূল যেমন- শসা প্রচুর পরিমানে খেতে পারেন।
তিক্ত স্বাদের সবজি খেতে আমরা অনেকেই অস্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। কিন্তু এটি আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে।
টক জাতীয় ফল বা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল খেতে পারেন।
মসলাজাতীয় খাবার যেমন: আদা, দারচিনি, কালো মরিচ ইত্যাদি ওজন কমাতে সাহায্য করে। তাই এগুলো তরকারীতে পরিমান মতো খেতে পারেন।
চর্বিযুক্ত খাদ্য এড়িয়ে চলুন।
সর্বদা উচ্চমাত্রার ক্যালরি বিশিষ্ট এবং ফাস্টফুড জাতীয় খাবার পরিহার করুন।
প্রতিদিন কিছু কিছু ফ্রিহ্যান্ড এক্সারসাইজ করুন।
লিফটের চেয়ে সিড়ি ব্যবহারই আপনার জন্য ভাল ফল বয়ে আনবে।
নিজের কাজগুলো নিজেই করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
কাছাকাছি কোথাও গেলে হেটেই চলে যান।
সর্বপোরি ধৈর্য ধরে চেষ্টা করুন। কারন ওজন কমানো বা স্লিম হওয়া রাতারাতি কোটিপতি হওয়ার মত কোন ব্যাপার নয়। কাজেই অধৈর্য হলে চলবে না।

Rz Rasel

এই বর্ষায় পায়ের যত্ন:

যাদেরকে এই বর্ষায় ঘর ছেড়ে বাইরে বের হতেই হয় তাদের অনেকেরই নিত্যসঙ্গী হলো নোংরা এবং পায়ে বাজে গন্ধ। নিজেই বাইরে থেকে এসে একটু সময় দিন আপনার পা দুটোকে এবং পায়ের সঠিক যত্ন নিন, তাহলেই মিলবে এই সমস্যার থেকে মুক্তি আর এর সাথে তো আমাদের টিপস আপনাদের জন্য রয়েছেই। তাহলে এক্ষুনি জেনে নিন কিভাবে এই বর্ষায় নিবেন পায়ের যত্ন –

০১. বাইরে থেকে এসেই পা গুলোকে যথা সম্ভব শুকনো রাখার চেষ্টা করবেন বিশেষত বুড়ো আঙ্গুলের ফাঁক গুলোতে পানি আঁটকে আছে কিনা চেক করুন ভাল ভাবে।
০২. জীবাণুনাশক দিয়ে পা ধুয়ে ফেলুন বাইরে থেকে এসে।
০৩. আপনার পরনের জুতো জোড়া অবশ্যই পরিষ্কার করবেন এবং পরবর্তীতে পায়ে গলানোর আগে ওগুলো পর্যাপ্ত বাতাসে শুকিয়ে নিবেন। স্যান্ডেল পরলে সেগুলো ধুয়ে ফেলার চেষ্টা করবেন।
০৪. গরম জলে ভিনেগার মিশিয়ে পা দুটোকে ডুবিয়ে রাখতে পারেন। আরামের সাথে সাথে ব্যাকটেরিয়া-ও চলে যাবে।
০৫. যারা অফিস করেন তারা অফিসে একজোড়া এক্সট্রা জুতো ও মোজা রাখার চেষ্টা করবেন তাতে করে একজোড়া ভিজে গেলেও যেন আরেক জোড়া ইউজ করতে পারেন।
০৬. কখনো ভেজা জুতো পরবেন না বিশেষত বর্ষায় ভেজা জুতো থেকেও আপনার পায়ে অথবা নখে ইনফেকশন দেখা দিতে পারে।
০৭. সপ্তাহে একদিন ঘরে বসেই পেডিকিওর করে নিতে পারেলে ভাল, বর্ষায় তাহলে পা গুলো ভাল থাকবে।
০৮. যাদের খুব তাড়াতাড়ি পায়ে ইনফেকশন দেখা দেয় তারা মোজা বা জুতো পরার আগে ফাঙ্গাস রোধক পাউডার দিয়ে নিতে পারেন।
০৯. পা পরিষ্কার করার সময় নখকে অবহেলা করবেন না, নখের কোণায় জমে থাকা কাঁদা ঠিকমতো পরিষ্কার না করলে সেখানে ইনফেকশন দেখা দিতে পারে।
১০. বর্ষায় পায়ের নখ ছোট রাখার চেষ্টা করুন তাতে পা পরিস্কারেও সুবিধা হবে আবার ইনফেকশনেরও সম্ভাবনা কমে যাবে।
১১. সুতির মোজা পরুন আরামের সাথে সাথে পায়ের-ও সুরক্ষা দিবে।
১২. পেডিকিওর করতে না চাইলে কমপক্ষে পা গুলোকে গরম লবণ জলে ডুবান এবং নরম ব্রাশ দিয়ে পরিষ্কার করে নিন।
১৩. পায়ে বিভিন্ন ধরনের কসমেটিকস না মেখে রাতে ঘুমাতে যাবার আগে অলিভ অয়েল মেখে ঘুমাতে যান, সকালেই পাবেন বেশ নরম তুলতুলে একজোড়া পা।
১৪. যাদের পা এই সময়েও ফাটে তারা নেচার সিক্রেট এর ফুট ক্রিমটা ইউজ করে দেখতে পারেন ৫ দিনেই পা ফাটা চলে যাবে।

একটুখানি সতর্ক হয়ে চললে কিন্তু এই বর্ষায়ও আপনার পা দুখানি থাকবে বেশ ফিটফাট, তাই কষ্ট করে হলেও দিনের একটু সময় দিন আপনার পা দুটোকে। কষ্টটা সার্থক মনে হবে কিছুদিন বাদেই।।

Rz Rasel